মাননীয় প্রধানমন্ত্রী

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, আমি বিশেষ্য বিশেষন দিয়ে তোষামোদি করতে জানিনা। তাই সরাসরি আমার কিছু না বলা কথা এবং কিছু হতভাগা মুক্তিযোদ্ধাদের করুন ইতিহাস আপনার সদয় অবগতির জন্য মিডিয়ার সাহায্য নিতে বাধ্য হলাম।আপা, আমি একজন মুক্তিযোদ্ধা। মুজিবনগরে প্রশিক্ষণ নেয়া যোদ্ধা।
  স্বাধীনতাত্তোর বাংলাদেশে ১৯৭২ সালের ২রা মার্চ জাতিরজনক বংগবন্ধু/বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী শহীদ তাজুদ্দিন আহমেদ একজন মুক্তিযোদ্ধা হিসেবেই ১০ মিনিটের নির্দেশে ভূমি মন্ত্রণালয়ে চাকুরী প্রদান করেছিলেন। ৭ দিন কি ৮ দিন পায়ে হেটে না খেয়ে মুজিবনগরে গিয়ে মুক্তিযুদ্ধের প্রশিক্ষণ নিয়েছিলাম একটি স্বাধীন সার্বভৌম জাতিরাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার নেশায়।

এ নেশা সাড়ে সাত কোটি মানুষের রক্তে মাংসে অস্তিত্বে মগজে সেলের মত বিধেছিল ১৯৭১ সালের ৭ই মার্চ "পশ্চিমা হানাদার বাহিনীর হাত থেকে বাংলাকে মুক্ত করতে হবে" জাতিরজনকের এই উদাত্ত আহবানে সারা দেয়া কী ভুল সিদ্ধান্ত ছিল? তাই আমি মুক্তিযোদ্ধা। নামবিহীন অস্তিত্ববিহীন মুক্তিযোদ্ধা! নাম বদলে দিলাম। মোঃ মোকতেল হোসেন থেকে নাম বদলে হয়ে গেলাম মোকতেল হোসেন মুক্তি।
পরবর্তীতে জাতিরজনক বঙ্গবন্ধু ১৩ই এপ্রিল ১৯৭২ সালে মন্ত্রী পরিষদ গঠন করে প্রধানমন্ত্রী হলে মাদারীপুরের কৃতি সন্তান মহান মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক খাদ্যমন্ত্রী প্রয়াত ফনি ভূষন মজুমদারের অনুস্বাক্ষরে বঙ্গবন্ধু প্রধানমন্ত্রী ত্রাণ তহবীল থেকে এক হাজার টাকার অনুমোদন (মাদারীপুর মহকুমা প্রশাসক অফিসে) এবং ৩ বান ঢেউ টিন প্রদান করেন।
ভূমি মন্ত্রণালয়ের কর্মচারীদের রেকর্ডে একজন মুক্তিযোদ্ধার কোটায় আমার চাকুরী হয়েছিল। স্বাধীন বাংলাদেশের সচিবালয়ে আমিই ভূমি মন্ত্রণালয়ের প্রথম নিয়োগপ্রাপ্ত কর্মচারী ছিলাম। আমার ডিউটি ছিল জননেত্রী শেখ হাসিনার ফুফা, বঙ্গবন্ধুর ভগ্নিপতি, সাবেক চীপ হুইপ আলহাজ্ব হাসনাত আব্দুল্লাহ সেরনিয়াবাত এর গর্বিত পিতা, যুবলীগের প্রতিষ্ঠাতা শেখ ফজলুল হক মনি ভাইয়ের শ্বশুর, সাংসদ ব্যারিষ্ঠার তাপসের নানা সাবেক কৃষক লীগের সভাপতি ভুমি মন্ত্রী ও পরবর্তীতে পানি সম্পদ মন্ত্রী শহীদ আব্দুর রব সেরনিয়াবাতের বাসায়।

ইতিহাসের ঘৃণ্য কালো অধ্যায় ১৫ঈ আগস্টের মধ্যযূগীয় বর্বর হত্যাকান্ডের লাশ দেখে আমি পাগল হয়ে যাই। পিজি হাসপাতালে আমার ৩ মাস চিকিতসা চলে এবং সে তিন মাসের বেতন ভূমি মন্ত্রণালয় কর্তন করে। এ কথা সকলেই জানেন।আমি ভারতের প্রশিক্ষনপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা। আমার ঘরের সব কাগজপত্র আমার ভাইদের শিক্ষার সনদ, জমির দলিল দস্তাফেজ সমূহ সব মানসিক ভারসাম্য হারিয়ে ছিড়ে ফেলি। আমার পরিবারের সব আমি ধংস করে ফেলেছিলাম। ভুমি মন্ত্রনালয় তার প্রমান।
আমি মন্ত্রীকে এসব কথা বলাতে আমাকে অপমান করতে পারেন না। আমি প্রবাসে থাকি। আমাকে আবেদনের সুযোগ না দিয়ে অপমান করার অধিকার মন্ত্রীর নাই। তিনি আমার দরখাস্ত গ্রহন করা ও না করার অধিকার রাখেন কিন্তু মেজর জেনারেল সুবিদ আলীর নির্দেশে  আমাকে অপমান করতে পারেন না। তিনি আমার আবেদনে লিখেছেন
“যেহেতু আবেদনকারী বহুবার দেশে এসেছিলেন এবং আবেদন করেন নি তাই তার আবেদন গ্রহন করা গেল না”
তিনি মেজর জেনারেল সুবিদ আলীর শিখানো কথা মত বললেনঃ ৪৫ বছর পরে মুক্তিযোদ্ধা হতে এসেছে। বের করে দেন”।
আমি মুক্তিযোদ্ধাই নই, একজন সক্রিয় আওয়ামি যোদ্ধা। মুক্তিযুদ্ধ ছাড়া আমার জীবনে অন্য কোন বিষয় কাজ করেনি এবং এ মুক্তিযুদ্ধ বংগবন্ধ ও আওয়ামী লীগই আমার ধ্যান ধারনা চিন্তা চেতনা আদর্শ এ কথা প্রমান করে আমার ৬০ হাজার প্রায় লীফলেটস, ব্যানার ও পোষ্টার এশিয়ায় ইন্টারনেট চালু হবার পর থেকেই কার বিনা প্ররোচনায় করে এসেছি। শুধু তাই নয় আমি ২০০ ওয়েব সাইট ও ব্লগ মেইনটেইন করি যা’শুধু যুদ্ধাপরাধী মুক্তিযুদ্ধ ও বঙ্গবন্ধু ও আওয়ামী লীগ সংক্রান্ত। এ সকল ছবি ও ব্লগ/ওয়েবসাইটগুলোই প্রমান করে যে আমি মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে রীতিমত একজন বদ্ধ উন্মাদসম গবেষক।
Just write my name on the google search engine where you’ll get real Identity of mine “write Moktel Hossain Mukthi or muktimusician.
এ ছাড়াও আমি একজন একনিষ্ঠ অনলাইন আওয়ামী যোদ্ধা। মালদ্বীপের বঙ্গবন্ধু পরিষদ এবং আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা ও সভাপতি, মালদ্বীপের মাটিতে আমিই সর্ব প্রথম মুক্তিযুদ্ধ বঙ্গবন্ধু এবং পাকিস্তানের ৩০ লক্ষ বাঙ্গালী হত্যাযজ্ঞের বিরুদ্ধে প্রকাশ্য জনসভায় বক্তৃতা প্রদান করে পাকিস্তান হাই কমিশনের মামলা খাওয়া একজন মালদ্বীপ সরকারের শিক্ষক।
মন্ত্রী মহোদয় এ সব পরিচয় জানার পরেও বলেন নি যে আপনি বসেন বা কিছু বরং তাঁর আচার ব্যবহার এতই রুঢ় ছিল যা’ শিবির বা জামাতের কারো সাথে করছেন বলে অনুমেয়। আমার সাথে ভদ্র ভাষায় কথাও বলেন নি। এক পর্যায়ে জেনারেল সুবিদ আলীর কথায় তিনি আমাকে ঘাড় ধরে তাঁর কক্ষ থেকে বেড় করে দেয়ার কথা বলেন এবং অতঃপর.........।।
তিনি মন্ত্রী না হলে হয়তো সেখানেই কোন দুর্ঘটনা ঘটে যেতো। আমি আমার নিজেকে নিয়ন্ত্রন করে চলে আসি। আমার সহযোদ্ধারা এখনো অনেকেই বেচে আছেন। ড: গোলাপ আমার সাথের একই ক্যাম্পের যোদ্ধা। আওয়ামি যোদ্ধা।
মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক মন্ত্রী সব সময় প্রচন্ড মিথ্যা কথা বলেন। যা' মিডিয়া ও বক্তৃতায় বলেন, বাস্তবের সাথে তার কোন মিল নেই; তিনি যা বলেন সব মিথ্যা কথা মিথ্যা তথ্য। এখনো বহু আসল মুক্তিযোদ্ধার নাম তালিকাভুক্ত করতে পারেনি অথচ তিনি বক্তৃতায় ঘোষনা করলেন সকল জীবিত মুক্তিযোদ্ধাদের কথা রেকর্ড করা হবে। আসল অনেক মুক্তিযোদ্ধার নামই সংগ্রহ করতে পারেন নি-তিনি কিভাবে এ ঘোষনা প্রদান করেন? 
তার দেয়া সব তথ্য জাতিকে বিভক্ত করছে; মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা কলঙ্কিত হচ্ছে। নতুন তালিকা প্রণয়নের নামে এগুলো প্রতারণা। মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক মন্ত্রী মিথ্যাচার করছেন। মিডিয়া, দেশবাসী এমন কি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে প্রতারণা করছেন । দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে উপজেলা ও জেলাসমূহে যে দুর্নীতি চলছে, যে সনদ ও মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাইয়ের নামে ব্যবসা বাণিজ্য শুরু হয়েছে তাতে আওয়ামী লীগের বিগত বছরগুলোর সকল সফলতা এমন কি মহান মুক্তিযুদ্ধে আওয়ামী লীগের যে অবদান সব মলিন হয়ে যাবে এই মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রীদের মত স্বজনপ্রীতি দুর্নীতি গ্রস্থ নেতা/কমান্ডারদের কারনে।
কারন আপনি আদর্শিক কারনে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস সংরক্ষন ও মুক্তিযোদ্ধাদের মূল্যায়ন করছেন।  সমস্ত মন্ত্রী এম পি দের তৃনমূলের সাথে কোন সম্পর্ক নেই। ক্ষমতা ও অর্থ সম্পদ শালী মধ্য শ্রেণীর নেতা যার মধ্যে অর্ধেকই প্রায় জামাত শিবির ও বি এন পি, তাদের সাথে তাল মিলিয়ে, হাত মিলিয়ে আমার মত পাগল ছাগল নিবেদিত ত্যাগি সৎ নিষ্ঠাবান অভিজ্ঞ উচিত কথাবলার প্রকৃত মুক্তিসেনাদের এভাবেই তারা অপমান তাচ্ছিল্য করে দূরে সরিয়ে রাখে। যে কারনে ছাত্রলীগের ছেলেদের সেনাবাহিনী নৌ বাহিনী বিমান বাহিনী পুলিশ বিজিবি ও অন্যান্য সরকারী ভালো পদে চাকুরী হয় না।
কারন ওরা ত টাকা দিতে পারবে না। দলীয় ছাত্র লীগের ছেলেদের নিকট টাকা চাইতেও পারে না; যদি আবার নেত্রীকে বলে দেয় বা জানিয়ে দেয়। তাই গোপনে আওয়ামী লীগের নেত্রীর বিশ্বাসী নেতাগন গোপনে চাকুরী প্রদান করে, স্কুল কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র ছাত্রীদের ভর্তির সুপারিশ ও তদবীর করে জামাত বি এন পির ছেলে মেয়েদের । কারন টাকা পাওয়া যাবে।
উত্তরা ও এয়ারপোর্ট থানা এলাকায় আমার বাস। আমার জানা মতে ঠিক আমারই মত ত্যাগি জীবনবাজী রেখে নৌকার জন্য ভোট সংগ্রহ কারীর একটি মেয়েকে বঙ্গ মাতা স্কুলে ভর্তির জন্য কি না করেছে? মায়া ভাই পর্যন্ত বিষয়টি জানতেন। সে মেয়েটি সুযোগ পায়নি; দেখা গেছে-ঢাকা এয়ারপোর্ট ও বিমানে চাকুরীরত জামাত বি এন পির ছেলে মেয়েরা অজানা রহস্যের কারনে সবাই সুযোগ পেয়ে গিয়েছে।
এর নাম স্বাধীনতা ? মুক্তিযুদ্ধ ? আওয়ামী লীগ ? এত সে বঙ্গবন্ধুর নৌকা ডুবানোর দুরদন্ত শয়তানী মাঝি খন্দকার মোস্তাক আহমেদ, শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন, চাষী মাহবুবুল আলম, নূরুল ইসলাম, কে এম ওবায়দুর রহমান তাহের উদ্দিন ঠাকুরদের চেয়ে একটূ কম নয়। আমিই হলাম বাঙ্গালী জাতির মধ্যে সবচেয়ে কুলাঙ্গার। ধিক্রিত অবহেলিত লাঞ্ছিত মূর্খ বেয়াকুপ বেয়াক্কেল আহাম্মদ বোকা গাধা । না পারলাম প্রাণ খুলে হাসতে না পারলাম দুটি কন্যা সন্তানকে প্রাণ খুলে হাসতে। কি লাভ হল? এ স্বাধীনতায়? যে স্বাধীনতা আমার অস্তিত্বকে স্বীকৃতি দেয় না; সে স্বাধীনতাকে আমি কেন স্বীকৃতি দেব? রাষ্ট্রই যদি আমাকে নাগরিক হিসেবে স্বীকৃতি না দেয়, আমি কেন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবো? কেউ দেবে না। এটাই নিয়ম, এটাই লজিক। জানি আমি এতে হবো রাষ্ট্রদ্রোহী। তাও মন্দ কী? একটা কিছু ত হবো? আওয়ামী লীগের একজন মন্ত্রী একজন মুক্তিযোদ্ধাকে ঘাড় ধরে বেড় করে দেয়?? এ স্বাধীনতার অর্থ কী? কেন পেলাম? কি আশায় স্বাধীন হলাম? কিসের নেশায় নৌকা নৌকা মুজিব মুজিব করে জীবনের শেষ অবস্থানটুকুকে ধূলিসাৎ করে দিয়ে নির্বাসিত হলাম এই দ্বীপ রাজ্য মালদ্বীপে । ভুল কোথায়? ভুল তো আছেই হয়তো জানিনা জীবনের কোথায় কোন সিদ্ধান্তে বড় রকমের ভুল ছিল। তাই ভুলের মাশুল দিয়ে গেলাম ৬৫ বছর বয়সের মুক্তিযোদ্ধা মোকতেল হোসেন মুক্তি।


ভুল তথ্য দিচ্ছেন। এর সমাধান চাই। এর একটি পরিস্কার ব্যাখ্যা চাই; সত্যের জয় হবে; তাই চাই; জাতিরজনকের নাম ভাঙ্গিয়ে কেউ ক্ষমতায় থেকে বঙ্গবন্ধুর সৈনিকদের নিয়ে রঙ তামাশা করবে; মুক্তিযোদ্ধা নির্ধারণের নামে ব্যবসা করবে, এর জন্য যুদ্ধে যাইনি, এর জন্য ৩০ লক্ষ বাঙ্গালী শহীদ হয়নি; এর জন্য ২ লক্ষ ৪০ হাজার মা বোনের ইজ্জত হারায়নি। আসল মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকাই করতে ব্যর্থ মোজাম্মেল হক।
এই মিথ্যাচারের জন্য আল্লাহ্‌ বিচার করবেন রোজ হাসরের দিন। মহান আল্লাহর বিচারে কারো হাত নেই। আল্লাহর উপরে কোন মন্ত্রী নেই; আল্লাহর উপরে বিচারক নেই; রোজ হাসরের থেকে শক্তিশালী ক্ষমতাবান কোন আদালত নেই। বহু আসল মুক্তিযোদ্ধা এখনো তালিকার বাইরে এবং এ সমস্যা আগামী ১০০ বছরেও কোন সরকার সমাধান করতে পারবে না। ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের কথা রেকর্ড হবে ।
মন্ত্রী নিজেও জানে না যে উপজেলা জেলা গুলোতে এই তালিকা নিয়ে কি পরিমান টাকার ছাড়াছড়ি চলছে? কি পরিমান ব্যবসা করছে নব্য থানা কমান্ডারগণ। এমন কোন উপজেলা নেই যেখানে সত্যকারের মুক্তিযোদ্ধা বাদ পড়ে নাই এবং ভূয়া মিথ্যা তথ্য প্রদানকারী মন্ত্রীর ক্ষমতা বলে নয়তো এম পির ক্ষমতা বলে অথবা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার ক্ষমতা বলে নতুন তালিকায় নাম লিখিয়েছে। এমন প্রমান আমার গ্রামে আমার ইউনিয়নে রয়েছে। আমি ত অন্যের ক্কথা শূনে এ সব লিখিনি ভাই।ফুরিয়ে যাচ্ছে ৭১ এর সোনার ছেলে মেয়েরা, বেচে থাকবে শুধু ৭১ এ জন্ম নেয়া নব্য মুক্তিযোদ্ধারা, যারা লক্ষ টাকায় মুক্তিযুদ্ধের সনদ কিনে মুক্তিযোদ্ধা হয়েছে। আমরা মুজিবনগরে (ভারতে) প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা এর চেয়ে বড় পরিচয়ের প্রয়োজন আছে বলে মনে করি না। মাননীয় প্রধান মন্ত্রীর বিশেষ সহকারী ডঃ আব্দুস সোবহান গোলাপ ভারতের চাদপাড়া এবং পরবর্তীতে ব্যারাকপুর মুক্তিযোদ্ধা প্রশিক্ষণ শিবিরে প্রশিক্ষণ নেয়া মুক্তিযোদ্ধা এবং আমরাও একই সময়ে একই শিবিরে একই কমান্ডারের অধীন প্রশিক্ষণ নেয়া মুক্তিযোদ্ধা। ডঃ আব্দুস সোবহান গোলাপের নাম যদি মুক্তিযোদ্ধা সংসদের তালিকায় থাকতে পারে, তবে আমাদের নাম থাকবে না কেন? শুধু আমরা নই, সারা বাংলাদেশে বহু অখ্যাত অপরিচিত অশিক্ষিত অজো পাড়া গায়ে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা বহু প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধাদের নাম এখনো তালিকাভুক্ত হয়নি। বহু মুক্তিযোদ্ধা ইতোমধ্যেই পরলোকগমন করেছেন, কোন স্বীকৃতি ও সুযোগ সুবিধা ভোগ না করেই তারা চলে গেছেন বাঙ্গালী জাতিকে মহান স্বাধীনতা প্রদান করে। তাদের নাম কে তালিকাভুক্ত করবে? কেন একটি সঠিক তদন্ত কমিটি কর্তৃক সারা দেশে মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকা করা হয়নি? এ প্রশ্ন সরকার ও দেশবাসীর কাছে। আমরা মনে করি মহান মুক্তিযুদ্ধের নেত্রিত্বদানকারী দল হিসেবে জাতিরজনক বংগবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার সরকারের এ মহান দায়িত্ব মুক্তিযোদ্ধাদের জীবদ্ধশায় সম্পন্ন করা উচিত। সবাই শেয়ার করুন, মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি সত্যিকারে শ্রদ্ধা থাকে।
আমার সার্টিফিকেট দরকার নাই। কোন ভাতার দরকার নাই। আপনি মুসলমান দাবী করলে আমি কেন করবো না? আমিও তো  নামাজ পড়ি? মন্ত্রী আমাকে অপমান করতে পারে না। তার চেয়ে আওয়ামী লীগের জন্য আমার অবদান সেই ৬৯ থেকে অদ্যাবধি তিল পরিমান কম নয়; বঙ্গবন্ধু আমাকে চাকুরী দিয়েছিলেন সচিবালয়ে মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে। অমুক্তিযোদ্ধা ভাতা পায় এবং তা আওয়ামী লীগের আমলে এবং আওয়ামী লীগের মন্ত্রীর স্বাক্ষরে কেন? আমার কি ইচ্ছে করে না যে আমার সন্তান মুক্তিযোদ্ধার সন্তান হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হোক। আমার সন্তানের কি ইচ্ছে করে না, তার বাবা মুক্কতিযোদ্ধা এ কথা অন্য দশজনের নিকট বলে গৌরব বোধ করতে? মন্ত্রীর ইচ্ছে মত চলতে পারে না; এ সব তথ্য নেত্রীর জানা দরকার।
নিবেদক - মোকতেল হোসেন মুক্তি, কন্ঠশিল্পী মুক্তিযোদ্ধা,
প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি, সময়৭১।
মালদ্বীপ আওয়ামী লীগ
বঙ্গবন্ধু পরিষদ, মালদ্বীপ শাখা
সাধারণ সম্পাদক
মালদ্বীপস্থ প্রবাসী বাংলাদেশী কমিউনিটি এসোসিয়েশন
সুরকার গীতিকার ও সঙ্গীত পরিচালক
সঙ্গীত শিক্ষক
জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু ।

আওয়ামী লীগের লক্ষ্য মানুষের অধিকার নিশ্চিত করা: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

আওয়ামী লীগের লক্ষ্য মানুষের অধিকার নিশ্চিত করা: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

শনিবার | ২ জুন ২০১২ | ১৯ জ্যৈষ্ঠ ১৪১৯ 

প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা বলেছেন, 'কিছু মানুষ আছেন, তারা বলেন- দেশের অবস্থা ভালো না। কেন ভালো না তা তারা বলতে পারেন না।' প্রধানমন্ত্রী বলেন, 'আমরা গ্রামের মানুষের উন্নয়ন করছি। এটা তাদের ভালো লাগে না। এরা বিভিন্ন সরকারের সময়ই সুযোগ সুবিধা নিতে চায়। গ্রামের মানুষের উন্নয়নে তাদের পাওয়ায় বোধ হয় টান পড়ে। তাই তারা বলেন- দেশের অবস্থা ভালো না।' প্রধানমন্ত্রী বলেন, 'তারা কি বিএনপি সরকারের সময়কার কথা ভুলে গেছেন? তখন প্রতিদিনই দেশে বোমা ফুটতো। ৬৩ জেলায় এক সঙ্গে বোমা ফুটেছিলো। বাংলা ভাইয়ের অত্যাচার-নির্যাতন বিশ্বে বাংলাদেশকে জঙ্গিবাদের দেশ হিসেবে পরিচিত করে তুলেছিলো। বাংলাদেশ এখন আর সেই জঙ্গিবাদের দেশ নেই। উন্নয়নের মডেল হিসেবে বাংলাদেশ পরিচয় লাভ করেছে।' শনিবার সকালে গণভবনে কুড়িগ্রাম জেলা আওয়ামী লীগের তৃণমূল নেতাদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে তিনি এ কথা বলেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, 'কিন্তু প্রতিদিন বোমা না ফাটলে বোধ হয় কিছু লোকের ভালো লাগে না। তাই তাদের মনে শান্তি নেই। মানুষ শান্তিতে থাকলে তারা অশান্তিতে থাকেন।' তিনি বলেন, 'বিএনপি আমলে যে অত্যাচার নির্যাতন হয়েছে সেটাও পত্রপত্রিকায় লেখা যেতো না। লিখলেই তাদের ওপর অত্যাচার-নির্যাতন নেমে আসতো। কিন্তু আমাদের সময় পত্রপত্রিকাগুলো স্বাধীনতা ভোগ করছে। সব কিছুই লিখতে পারছে। এমনকি ভুয়া তথ্য দিয়েও লেখালেখি হচ্ছে। এরপরও তারা বলছে- দেশের অবস্থা ভালো না। আসলে তারা মানুষের শান্তি চায় না।' 'আওয়ামী লীগের লক্ষ্য মানুষের অধিকার নিশ্চিত করা' মন্তব্য করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, 'অগণতান্ত্রিক কোন শক্তি যাতে আর জনগণের ক্ষমতা কেড়ে নিতে না পারে সংবিধান সংশোধন করে সে অধিকার নিশ্চিত করেছি।' তিনি আরো বলেন, "যারা ভালো দেখেন না, তারা চান না মানুষ একটু ভালো থাকুক। জনগণ স্বস্তিতে থাকুক। আমরা যখন গরিব মানুষকে দিচ্ছি, তখন তাদের যত হা-হুতাশ। গ্রামের মানুষের কোনো হা-হুতাশ নেই।" "মিডিয়া টক'শোতে এক চিত্র, আর গ্রামে গেলে আরেক চিত্র," যোগ করেন শেখ হাসিনা। 

সাম্প্রতিক সাংবাদিক নির্যাতনে সমালোচনার জবাবে তিনি বলেন, বিএনপি-জামায়াত নেতৃত্বাধীন চারদলীয় জোট সরকারের সময়ে ১৪ সাংবাদিক নিহত এবং ১ হাজার ৪০০ আহত হয়েছিল। "অনেক সাংবাদিককে চিরতরে পঙ্গু করে দেওয়া হয়েছে। অনেকে মামলা করতে পারেনি। আবার অনেকে নিজ এলাকাতেও থাকতে পারেনি। তখন পত্র-পত্রিকা আর ইলেকট্রনিক মিডিয়াতে সে খবর আসেনি।" বর্তমানে গণমাধ্যমের ওপর সরকারের কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই জানিয়ে তিনি ইঙ্গিত করেছেন, এই স্বাধীনতার অপব্যবহারও হচ্ছে।"মিডিয়া এখন লিখছে। প্রতিদিন সরকারের বিরুদ্ধে না লিখেলে, তাদের পেটের ভাত হজম হয় না। সত্য, না মিথ্যা তা যাচাই করার দরকার নেই। তাদের লিখতেই হবে। আমি প্রতিদিন পত্রিকাগুলো দেখি। কিছু দাগ দিয়ে রাখি। সম্পূর্ণ ভুয়া নিউজ।" 

তৃণমূল নেতাদের প্রতি তার পরামর্শ- "অনেক কথা শুনবেন। কিন্তু, নিজের ওপর আত্মবিশ্বাস রাখবেন।" মতবিনিময় সভায় প্রারম্ভিক বক্তব্যে সমালোচকদের সমালোচনার পাশাপাশি সরকারের উন্নয়ন কার্যক্রমও তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, "কেউ খেটে খেতে চাইলে এখন কাজের অভাব নেই। আমরা কাজ করার সুযোগ করে দিচ্ছি। দেশের একটি মানুষও গৃহহারা থাকবে না।" সরকারের অর্জনগুলো জনগণের মধ্যে তুলে ধরার জন্য তৃণমূল নেতাদের প্রতি আহ্বান জানান আওয়ামী লীগ প্রধান।  তিনি বলেন, "২০১২ সালের মধ্যে মধ্যম আয়ের দেশ হিসাবে আমরা আমাদের সুবর্ণজয়ন্তী পালন করতে পারব। এই বিশ্বাস আমরা আছে। আমরা এটা পারব।" "ষড়যন্ত্রের শিকার হয়েই আওয়ামী লীগ ২০০১ সালে ক্ষমতায় আসতে পারেনি। আওয়ামী লীগ গরিবের জন্য কাজ করে- তা অনেকের পছন্দ নয়। আওয়ামী লীগ তেলা মাথায় তেল ঢালতে পছন্দ করে না," বলেন শেখ হাসিনা।সভায় আওয়ামী লীগের সভাপতিম-লীর সদস্য মহীউদ্দীন খান আলমগীর, শেখ ফজলুল করিম সেলিম, আব্দুল লতিফ সিদ্দিকী, সাধারণ সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহাবুব-উল-আলম হানিফ, সংগঠনিক সম্পাদক খালিদ মাহমুদ চৌধুরী, উপ দপ্তর সম্পাদক মৃণাল কান্তি দাসও ছিলেন। এ সময় কুড়িগ্রাম জেলা আওয়ামী লীগের নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

Millionaire BNP Ministers

Millionaire BNP Ministers

Summary: Corruption is the number one problem for Bangladesh. Transparency International in its annual report placed Bangladesh at the top of the list of most corrupt nations in the world. Certainly, it makes the politicians in Bangladesh, especially those in power, extremely uncomfortable and worried. It is apprehended that in the coming report of Transparency International, Bangladesh is going to be placed once again at the top. Although the ruling alliance in the country are making frantic bids in cleansing the image of Bangladesh, it is well understood that, international community are yet to be convinced to the fact that, Begum Khaleda Zia’s government is doing something in eliminating corruption from different section in the country. Only recently, an intelligence agency in the country identified 11 mid ranking officials with National Board of Revenue, who own 15 luxurious villas in countries port city of Chittagong, which costs US$ 2.5 million. It is important to mention here that, monthly salary of these officials is less than US$ 400 per month! Police and Customs (revenue) are the most corrupt departments in Bangladesh. Almost all the officers, on their retirement, emerge as multi-millionaire. They acquire wealth and properties in their own name of in the names of their spouses. It is almost an open secret in the country. Government also knows these facts, but is unable to take any action.

In recent days, names of some of the members of the BNP’s cabinet in Bangladesh come as the worst corrupts. They minted money like wild gambling. Sixty members of parliament rose complaint against a particular minister, while the Prime Minister Khaleda Zia did not take any action against him. It is also learnt that, many of the family members of Prime Minister Begum Khaleda Zia are becoming fabulously rich, by using state power. The most talked about corrupt figure in Bangladesh is Tareq Rahman, eldest son of the Prime Minister. TAREQ BECAME BILLIONAIRE JUST IN FEW YEARS, WHILE MANY OF HIS FRIENDS, WHO WERE PARTNERS IN HOMOSEXUAL ACTIVITIES OR IN THE ADDICTION OF PHENSIDYL ALSO BECAME VERY RICH UNDER THE DIRECT PATRONIZATION OF THE SON OF PM BEGUM KHALEDA ZIA.

Tareq has established Hawa Bhaban, which is although considered as one of the offices of the ruling party. There are solid evidences of this office’s involvement in interfering in almost all the business and contracts in the country. Hawa Bhaban palls are considered as the most influential figures in Bangladesh. One of the Hawa Bhaban palls is Giasuddin Mamun, who is tareq’s closest friend too. Hailing from an extreme poor family in the southern part of Bangladesh, Mamun is today one of the richest men in Bangladesh through various corruption, smuggling and many other forms of illegal activities.

Surprisingly one of the assistant press secretaries of Prime Minister Khaleda Zia, Touhidul Islam alias Ashik Islam is simultaneously working in the PMO as well in Hawa Bhaban as its spokesman. Moreover, this man is also involved with Tareq’s private television channel, Channel One. There are numerous allegations on Ashik’s involvement in a number of financial irregularities as well of misappropriating state money with various excuses, government did not take any action against this man, as he is considered to be one of the closest aides of Tareq Rahman. In the PMO too, Ashik is known as an womanizer, alcoholic, bribe taker and blackmailer. Prime Minister Khaleda Zia was notified several times about this man’s illegal activities by country’s intelligence agencies. But, she could not take any action against Ashik, as Tareq always stood behind him with fullest support.

Khaleda’a own brother, Sayeed Iskander, who is a sacked major of Bangladesh army, also turned into multi-millionaire by using the influence of his sister. Sayeed runs a company named dandy Dying, which is a mere camouflage of his other activities. Behind the mask of Dandy Dying, Sayeed is involved in minting fabulous amount of cash through kick backs or other means; as well he is virtually active as the unseen defense advisor to the Prime Minister. No posting or promotion in the army is possible without his blessings or recommendations. Sayeed Iskander placed a number of his course-mates and even some of his close relatives in the sensitive and important positions in Bangladesh Army. A man with high political ambition, Sayeed is known to be one of the key conspirators in seizing power from Khaleda by using his grip in the armed forces. His ultimate goal is to become the future Prime Minister of Bangladesh. Khaleda’s late husband President Ziaur Rahman sacked Sayeed Iskander from Bangladesh Army for his alleged involvement in a number of corruption charges. Zia was one of the few honest figures in Bangladesh politics, who did not allow any of the members of his family to make money using state power. Not only that, Ziaur Rahman was the man, who did not interfere when both of his sons were ousted from St. Joseph School, which is considered one of the most prestigious schools in Dhaka. Zia’s sons were to leave this school because they turned to be duffers and extremely inattentive to their education. Tareq and his brother requested their daddy to readmit them in St. Joseph, when angry Ziaur Rahman said, “I am not in power to support inattentive sons of mine”.

The present government will finish its tenure this October. Meantime, names of most corrupt ministers are already coming in circulation, with figures of cash they minted during the five-year term of the BNP government since 2001. The corrupt ministers are:

	Name of Minister	Amount Earned in U$
01	Barrister Nazmul Huda	0.5 billion
02	Mirza Abbas	43 Million
03	Begum Khurshid Jahan Haque (sister of PM)	40 Million
04	Tariqul Islam	38 million
05	Abdul Mannan Bhuiyan	35 million
06	Salahuddin Ahmed	32 million
07	Barrister Aminul Huq	31 million
08	Chowdhury Kamal Ibne Yusuf	30 million
09	Altaf Hussain Chowdhury	28 million
10	Iqbal Hassan Mahmood Tuku	26 million
11	Dr. Khandekar Musharraf Hussain	25 million
12	Barkatulla Bulu	24 million
13	Abdullah Al Noman	23 million
14	Lt. Col Akber Hussain	22 million
15	Major (Retired) Qamrul Islam	21 million
16	Shajahan Siraj	20 million
17	Advocate Gautam Chakrabarty	17 million
18	Amanullah Aman	15 million
19	Ziaul Haque Zia	14 million
20	Jafrul Islam Chowdhury	13 million
21	ANM Ehsanul Haque Milon	11 million
22	Asadul Habib Dulu	10 million
23	Fazlur Rahman Patal	9 million
24	Advocate Ruhul Quddus Talikder Dulu	8 million
25	Lutfur Rahman Khan Azad	6 million

Finance Minister M. Saifur Rahman is although considered to be a clean man, his sons are engaged in minting money by using the influence of their father. His sons are involved in several businesses like multi-level marketing (a company, which just disappeared after taking a few million dollars from the innocent people), customs clearing and forwarding business (this company is handling most of the big businesses in the country, just because, finance minister’s sons are partners in the business), readymade garments (smuggling of narcotics are done under the cover of  this business) etc.

Dr. Peter Snowman
34 Bay Side Ave
New York City
USA 

Masterminds of ‘75 killings, Aug 21 attack the same : Advocate Shahara Khatun

 

Home affairs minister Advocate Sahara Khatun said that the masterminds of the killing of Bangabandhu in 1975, the grenade attack on Prime Minister Sheikh Hasina on August 21 and the attempt to smuggle 10 truckloads of arms in 2004 have been masterminded by the same group and followers of the same ideology. ‘The Pakistanis wanted to kill Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman several times during their reign so their associates killed him, along with most of his family, in independent Bangladesh,’ she said while addressing a roundtable on ‘The national mourning day, grenade attack on August 21 and Chittagong arms haul — in quest of the godfathers’ at Dhanmondi. The roundtable, chaired by Justice Golam Rabbani, was organized by the Heritage Foundation of Bangladesh. It was addressed by chairman of the parliamentary standing committee on the law ministry Suranjit Sengupta, state minister for law Qamrul Islam, former state minister Abul Hassan Chowdhury, former ambassador Waliur Rahman, former secretary Syed Rezaul Hayat and Dr Syed Anwar Hossain, along with others. Farhad Hossain, associate professor of the English department of Mohammadpur Kendrio Biswabiddalaya College, and Mamun-ur-Rashid, senior reporter of the daily Janakantha, read out separate keynote papers at the round table. Sahara Khatun said that the national trauma has been partially cured by the execution of the five killers of Bangabandhu on January 27 this year. Notices have already been issued through Interpol to find the six fugitive killers and they must be brought back within the shortest possible time, she said, adding that the godfathers behind the killing of Bangabandhu are still active inside and outside the country. Those godfathers were behind the grenade attack on Prime Minister Sheikh Hasina on 21 August, 2004 because they wanted to destroy the leadership of Awami League to complete their earlier mission, said Sahara, adding that the same group tried to smuggled 10 truckloads of arms into the country for launching widespread destructive operations in Bangladesh. She said that the anti-liberation forces defeated in 1971 have been putting up obstructions to stop the trial of war criminals and urged all to be careful and united against these embittered militant forces. Suranjit Sengupta said that counter-revolutionary forces killed Bangabandhu in 1975, and later their leader General Zia tried to turn the country into a mini-Pakistan in the name of multi-party democracy. Terming the present time as very crucial, he called upon all the pro-liberation forces to be united against those godfathers and their associates who are still active in many ways and under many banners. State minister for law Qamrul Islam said that the killers of Bangabandhu had tried to demolish the spirit of the liberation war in order to reunite the country with Pakistan in line with the two-nation theory. Accusing General Zia of being involved in the killing of Bangabandhu, the state minister alleged that his wife Khaleda Zia had also tried to kill Prime Minister Sheikh Hasina and most of the senior Awami League leaders by launching the grenade attack on 21 August, 2004. Terming General Zia as an ‘intruder’ in the liberation war, he said that after the killing of Bangabandhu, Zia proved his anti-liberation stance by sheltering Bangabandhu’s killers, rehabilitating Razakars like Shah Aziz into politics and killing hundreds of freedom-fighters in the army like Colonel Abu Taher Bir Uttam. Accusing former state minister Lutfozzaman Babar of masterminding the grenade attack on 21 August, 2004, Qamrul said that the forces that killed Bangabandhu in 1975 and tried to smuggle arms through the CUFL’s jetty in Chittagong were the same.

Masterminds of ‘75 killings, Aug 21 attack the same :  Advocate Shahara Khatun, Minister for Home Affairs

THE GRENADE ATTACK ON SHEIKH HASINA: THE WHY AND HOW OF A NEUTRAL INVESTIGATION

The Attack and the Immediate Reaction

The grenade attack on Awami League rally at Bangabandhu Avenue on 21 August was undoubtedly aimed at assassination of Sheikh Hasina. Before she could leave the place of occurrence there were at least 9 grenade blasts and many rounds of shooting. A very determined and well-planned attack was launched and it was carried out in about a couple of minutes. Despite heavy, although less than normal, deployment of police personnel and strict security arrangements in the area the criminals fled the spot safely.

By the grace of Allah Sheikh Hasina escaped this dastardly attack as a number of Awami League leaders and workers laid down their lives, some in attempting to save her and others as innocent victims of the barbarous arrack. We bemoan the loss of Ivy Rahman, secretary of women’s affairs of Awami League, and 21 other dead souls. Hundreds of leaders and workers are still fighting for life and many have been permanently maimed. We pray for their recovery and solace.

In its immediate reaction Awami League termed it as a planned assassination attempt and unequivocally accused the government for its complicity in the attack. It was a repeat performance of 15 August 1975 when Bangabandhu and members of his family and other relations and staff were murdered most brutally. It was suspected that the same reactionary forces, the defeated rajakars and fundamentalists and the slaves of Pakistan, were once again back in their nefarious pursuit. Awami League also saw in this attack a culmination of the overall state of lawlessness, the rise of extremist groups and series of murders of AL leaders and bomb or grenade attacks on secular institutions and gatherings all over the country. All other opposition parties concurred with such an assessment. All the opposition forces considered it to be an attack on liberal traditions of the country, an attack on democracy and secularism.

Why did the Awami League accuse the government immediately following the grenade attack? From past experience it was suspected that investigation would be misdirected and it would be eyewash. The incident was so serious that it required a thorough scrutiny and it was felt that the government should be put on notice not to neglect the gravity of the issue.

The Background and the Attack of 21 August

Since the BNP-Jamat alliance came to power nearly three years ago terrorism got a new lease of life in the country. Under the patronage of the ruling parties violence directed against the members of minority communities and against opposition forces flourished and threat to the life of Sheikh Hasina increased exponentially.Before the end of 2001 they annulled the law on security for Sheikh Hasina and her sister and withdrew the protection provided by the SSF. Because of constant threat on the lives of the only surviving children of the Father of the Nation such a law was enacted in 2001 prior to Sheikh Hasina’s completion of term as the Prime Minister. A General Diary entry made in a police station on 30 November 2001 recorded by Sohail Taj, newly elected MP of Kapasia, stated that in view of the threat on the lives of the members of the family of the Father of the Nation this annulment of the law would prompt conspiracy by evil terrorist forces to assassinate them and attempt murder. How prophetic was the perception of the young MP!

In actual fact since 2002 four assassination attempts have been made on Sheikh Hasina’s life. At first at Naogaon on 4 March 2002, second on 29 August 2003 at Satkhira, third on 26 February 2004 at Barisal Ferryghat and the next on 2 April at Gournadi. On every occasion proper attention of the government was drawn and protection sought. Almost invariably armed cadres of BNP were involved in these attacks. On 5 July 2004 when she was on tour at Istanbul in Turkey she was threatened on telephone both at Istanbul and at Dhaka. As usual the government was requested to investigate and take precautionary measures. But the government followed the policy of benign neglect and Khaleda Zia instead joked about it in parliament.The most violent grenade attack on 21 August was the culmination of all these incidents and it happened in broad daylight in the presence of hundreds of security personnel and in a crowded public rally. A series of grenades were thrown and several rounds of gunfire followed it and the criminals escaped unharmed and undetected. The police it seemed helped them to flee by clubbing and tear gassing the milling crowd.

It was a widely publicized political protest gathering and numerous agencies and offices of the government monitored it. The various branches of the police, the different intelligence agencies, the civil administration, and the municipal authorities – no one had a clue and no one could identify a criminal not to speak of catching or injuring any. Even almost a month after the incident there is no suspect or no arrest of a possible culprit.

The after-thought of the ruling junta, now reported to have been indirectly legitimized by the farce of a judicial probe, about the unannounced change of venue for the rally is just false. True that permission was sought for Muktangon but used to the usual government tactics of frustrating all plans for protest rallies or gatherings at the last moment alternative arrangements had to be made for Bangabandhu Avenue, only a few steps away. This fascist government never allows any protest demonstration by anybody and tries to frustrate them through various devices such as last minute denial of police permission for location, attack by their cadres, and illegal police barricade and resort to lathi charge, teargas shells and arrests. Bangabandhu Avenue as the venue, however, was widely publicized through microphone announcements and advertisements in newspapers for a number of days. The fact that the venue was Bangabandhu Avenue was so public that electronic media took position in advance of the event at that place to cover the rally.

The legitimate question is what were the security personnel engaged in protecting the Leader of the Opposition and other officials deployed for the rally doing? How did all the intelligence agencies fail to cope with the situation? Is it utter incompetence or criminal negligence? Or is it complicity of the government in the preplanned and well-rehearsed assassination attempt?Let us look at the allegation of complicity of the government. The spread of violence, the growth of extremist groups and the record of investigation of the last three years may first be examined to find some clues. Then we can look at the developments since the attack.

Spread of ViolenceIncidents of violence involving use of explosives began in 1999 and it was thought that the intention was destabilization of the polity as well as the economy of the country. A list of all these incidents is provided below. During AL period there were seven incidents of bomb blast, two in the last month of its term. Investigation on two incidents resulted in submission of charge sheet against accused persons and trials were about to begin. Help from FBI was also sought in one of these cases. In connection with two other incidents investigations led to arrests of a few suspects. On three other incidents, including the two latest ones, investigation was incomplete. Thus there is no truth in the allegation that these cases were not investigated properly. We shall soon find out how all the cases and investigations have been derailed or halted by Khaleda-Nizami junta.

In three months of Caretaker government there were three more cases. The junta has closed two cases failing to find any accused person and only one case is still under investigation. The Caretaker government dealt conclusively with only one incident that took place earlier. They closed investigation on Khulna Ahmadiya incident by submitting a final report on 23 August 2001.During BNP-Jamat rule of three years there has been 8 incidents of bomb blasts and 4 more of grenade throw. There are also several cases of seizure of cachet of arms and explosives. Investigations started by AL government were either halted or started afresh by the BNP-Jamat junta. In the Udichi case 24 persons were charge sheeted. BNP-Jamat government withdrew the charge against one of the main accused Tariqul Islam, alleged to have links with underground terrorist groups of south Bangladesh, and made him a Minister. In the Kotalipara case 15 persons were charge sheeted and one of the main accused Mufti Hannan was let off and reportedly he is abroad now. All action on the case stands stayed. The CPB case also a final report has closed the case. Action on three other cases has been held up on the plea of fresh investigation against new accused persons. Of the three incidents occurring during Caretaker regime two have already been closed by the junta by submitting final reports. It seems that the junta is following a policy of closing all cases submitting final reports that say that the case is true but criminals are not traceable. What can be a better way of shielding the criminals after fishing in troubled waters in wrong directions!

As far as the later twelve incidents are concerned in only two cases – Sakhipur and Dinajpur incidents charge sheets have been submitted and all the rest are under investigation. In one of them involving attack on British High Commissioner Scotland Yard came to look into the matter but there is no news on what they did or what advice they tendered.The junta’s position on all the cases is that the Awami League and its followers were responsible for the incidents and they tried unsuccessfully to get this conclusion certified by a judicial commission headed by a former Judge A Bari Sarkar. Incidentally the report had to be trashed because of the partisan views and extra-judicial inferences of Bari Sarkar. In another case of Gulshan Hotel Sylhet they arrested an expatriate Bengali Nunu Mia because of his AL connections and tortured him in custody but let him off after his MP from UK asked for proper investigation The junta in each case actually shields the culprits by pointing the accusing finger at AL leaders and workers. There are three important points to ponder over. First, all acts of violence were directed at secular and progressive institutions and Awami League or forces supporting Awami League. Second, none of the attacks targeted any BNP or Jamat rallies or their leaders and workers. Third, the frequency of such incidents increased from about the time of transfer of power by AL government, to be precise there have been 15 incidents since June 2001.

A tabular review of the major incidents of violence since 1999 is provided below:

Date of the case	Deaths	Place	State of Investigation
AL Period Bomb blasts
1. 7 March 1999	10	Jessore Udichi conference	Charge-sheet submitted against 24 accused persons during AL time on 14 December 1999. Appeal lodged in the High Court Division to quash the case was dismissed. After the junta took over accused Tariqul Islam (now Minister) was let off by the Appellate Division. The trial has since been halted and no further information is available.
2. 8 October 1999	8	Khulna Ahmadiya mosque	The case was under investigation and the Caretaker government submitted final report closing it on 23 August 2001.
3. 20 July 2000	0	Kotalipara helipad Gopalganj	FBI called and charge-sheet submitted against 19 accused persons during AL time on 8 April 2001. The junta bailed out accused Mufti Hannan (a leader of the junta) and halted further proceedings. Mufti Hannan was earlier charge-sheeted in another explosives case on 25 January 2001. No further progress.
4. 20 January 2001	7	Dhaka CPB conference at Paltan Maidan	Investigations led to arrest of 12 suspects. Final report closing the case was submitted by the junta on 17 December 2003.
5. 14 April 2001	11	Ramna Batamul Dhaka	Two cases filed during AL time and 12 suspects arrested. But the junta ordered reinvestigation. No progress since then.
6. 3 June 2001	10	Gopalganj church at Moksedpur	Two cases filed during AL time. The junta ordered reinvestigation. No progress since then.
7. 16 June 2001	22	Narayanganj AL office	Three cases filed during AL time. Two cases have been closed by the junta and final reports submitted on 27 January 2003. The other case has been halted for six months on 17 July 2004.
Caretaker Period Bomb blasts
1. 3 September 2001	8	Bagerhat AL rally at Mollahat	Case has been close and final report submitted on 7 December 2003.
2. 27 September 2001	4	Targeting Sylhet AL meeting	Under investigation.
3. 28 September 2001	3	Satkhira fair, Cinema hall & Lions Circus pandel	Case close and final report submitted 0n 31 January 2004.
BNP-Jamat Period Bomb blasts
1. 7 December 2002	27	Mymensingh four Cinema halls	AL leaders, intellectuals and journa­lists arrested and tortured. But Judicial enquiry exonerated political activists. Investigation proceeding in slow pace.
2. 17 January 2003	7	Sakhipur carnival Tangail	Investigation led to submission of charge sheet against 7 accused on 30 June 2003. But little progress thereafter.
3. 13 February 2003	0	Dinajpur	Charge-sheet submitted against 4 accused persons on 25 May 2004.
4. 13 January 2004	5	Shah Jalal Mazar Sylhet	No progress
5. 28 January 2004	2	Narayanganj Mela	No progress
6. 21 February 2004	0	Language day meet Mymensingh	No progress
7. 5 August 2004	1	Sylhet three Cinema halls	No progress
8. 5 September 2004	2	Sylhet Cantonment area	No progress
Grenade attack
9. 21 May 2004	5	Shah Jalal Mosque Sylhet. UK HC targeted.	No progress
10. 21 June 2004	3	AL meeting in Derai Sunamganj. S Sengupta MP targeted.	No progress
11.7 August 2004	1	Gulshan AL Meeting Sylhet. Mayor targeted.	Fishing for clues
12. 21 August 2004	23	Bangabandhu Ave AL office. Sk Hasina targeted.	Fishing for clues

Reportedly a large number of localized gangs of terrorists function under the patronage of leaders of the ruling junta. Notable among them are gangs associated with BNP leaders such as Minister Tariqul Islam MP of Jessore, Advisor to PM S Q Chowdhury MP of Chittagong, State Minister Lutfuzzaman Babar MP of Netrokona, State Minister Amanullah Aman MP of Dhaka, State Minister Ehsanul Huq Milan MP of Chandpur, Advisor to PM Barkatullah Bulu of Noakhali, State Minister Alamgir Kabir MP of Naogaon, State Minister Fazlur Rahman Patal MP of Natore, Deputy Minister Ruhul Quddus Dulu MP of Natore, Major (retd) Sayeed Iskandar MP of Noakhali, PM’s son Tareq Rahman of Bogra, Helaluzzaman Lalu MP of Bogra, Selim Reza Habib MP of Pabna, Nasiruddin Pintu MP of Dhaka, M Ilyas Ali MP of Sylhet, Shahidul Alam Talukdar MP of Patuakhali and Shahjahan Chowdhury MP of Chitta¬gong.

Another worrisome point is the stance taken by the junta on the trial of the heinous assassinations of 1975 – the assassination of Bangabandhu, his family and colleagues on 15 August and the murder of the four leaders of our Liberation war in jail on 3 November. The beneficiary of the assassination was undoubtedly General Ziaur Rahman. He richly rewarded the killers with diplomatic assignments. He also ensured indemnity for them by constitutionally protecting the unethical and illegal Indemnity Order of 1975. The Awami League government held the trial of the killers of 15 August 1975 under the normal law of the land. The sentencing in the trial was completed and it awaited Supreme Court ratification. Not only has this process been made impossible by this junta but they have also chosen to bestow favour on sentenced criminals. Major Pasha died as a fugitive from law who was sentenced to death. He has been reinstated after his death and his family given his pension. In the 3 November 1975 jail killing case, which had not concluded, the junta released a number of accused persons on bail and reinstated Major Khairuzzaman and also gave him promotion. Some of the killers when they enjoyed immunity set up an armed cadre called Freedom Party and it went into hiding during the assassination and jail killing trials. This cadre seems to have got a new lease of life as Khaleda-Nizami junta assumed power. It would not be wild to speculate that some of these killers, fugitive in the eyes of the law, may have been involved in the grenade attack. They had publicly threatened to kill Sheikh Hasina when they were active and interestingly live grenades were found within the covered walls of the jail soon after the grenade attack of 21 August. Let it not be forgotten the leader of the Freedom Party Col. Faruq is in the death row in the jail.
Growth of Extremism

The extremists groups started forming with financial patronage from Saudi Arabia, Libya and Iraq since the success of the Counter Revolution in 1975. These sources have now gone dry. The Madrassas and camps for Indian insurgents in border areas of Chittagong, Hill Tracts and Sylhet acted as the early breeding ground for the extremists. Awami League government destroyed most training camps taking advantage of peace accord with the tribes of Hill Tracts. It is suspected that many of them have resurfaced again. Another breeding ground was the Rohingya refugee camp in Cox’s Bazar where Jamat with Saudi NGO Rabita remained active. Madrassa and Maktabs in 1974 were about 1500, today their number is about 21,000. Most of them are archaic institutions preaching superstition and fundamentalism. AL government targeted some extremist groups such as Harkatul Jehad and some Madrassas but these were lukewarm steps.

Under BNP-Jamat government the extremists’ groups have glory days, indeed. Most of them are closely associated with Jamat while some others have links with left turncoats now in BNP. They are identified and occasionally arrested or banned but secretly the ruling junta nurtures them. It is also noteworthy that prominent rightist leaders who are now in power publicly boast of fundamentalist revolution in Bangladesh and burial of secular traditions. Just a few cases are enumerated below:

·         On 8 March 1999 in a public meeting in Dhaka Fazlul Huq Amini (now an Alliance MP) thundered, “I am a follower of Osama bin Laden, I am a Taliban. Crores of Taliban are in this country. Hence like Afghanistan here also will be Taliban revolution.” There were others to beat the same drum. They have never recanted or revised their position.

·         Sohrab Khan a leader of Hijbut Towhid was arrested on 19 September 2001 in south Bangladesh. He was released and rearrested on 17 June 2002. This group is active in Kushtia, Meherpur, Chuadanga, Jhenidah, Barisal, Madaripur, Gopalganj, Tangail, Narayanganj, Sylhet and Chittagong. They not only preach violence but also attack villages and kills people. But there is no attempt to curb their activities.

·         On 20 May 2002 the police nabbed a group of eight extremist of Jamatul Mujahidin in Dinajpur, supposed to be linked to Kashmiri and Taliban extremists. They were enlarged on bail and soon afterwards another group of five was arrested in Bagerhat with a huge cachet of explosives, who admitted that they wanted to kill an Awami League leader. They were also released after a while. The bomb blast in Dinajpur on 13 February 2003 was also traced to this group but no arrests were made. Then followed the big haul in Chapai Nawabganj on 11 March 2003 of both arms and activists. But this Jamat is active in many districts such as Dinajpur, Panchagarh, Thakurgaon, Gaibandha, Joypurhat, Bogra, Naogaon, Chapai Nawabganj, Jamalpur, Kishoreganj & Bagerhat.

·         On 6 December 2002 Khatib of Baitul Mokarram Obaidul Huq, recalled from retirement by the junta, sermonized that celebration of the Bengali New Year’s Day is not for Muslims. He also makes outlandish remarks about destroying other countries and ostracizing Qadiyanis. He is a favourite of Khaleda Zia.

·         On 8 February 2003 one Kawsar Siddiqi held a press conference in Rajshahi announcing the emergence of Shahadat al Hikma organized in military formations with the avowed purpose of defying the core values of Bangladesh. This group claiming 36,000 trained volunteers preached straightforward sedition and the patronizing government had difficulty in holding them in check.

·         The month of May 2004 was full of stories on exploits of one Azizur Rahman alias Siddiqur Rahman better known as Bangla Bhai. With the support of police he created havoc in north Bangladesh in the name of punishing the so-called communist Sarbaharas. The Prime Minister ordered his arrest but the Jamat Minister Nizami announced that he was a mythical figure and the scoundrel is still functioning executing his extreme laws of brutal killing, arson and destruction.

·         All political murders in Khulna or Jessore are attributed to Janajuddaha, a clandestine extremist cadre. It is reported that a terrorist arrested by AL government by making a deal with some powerful leaders of the BNP-Jamat Alliance escaped captivity. Very soon his reincarnation meant the emergence of Janajuddha.

Progress in investigation of incidents of violence

What transpires is that terrorism is flourishing in the country and extremists groups are having a field day. There is no genuine attempt at arresting the present trend of exponential growth in violence and extremism. Investigations are not made seriously, cases are hushed up after trying unsuccessfully to blame the AL and the government really nurse and encourage the breakdown of law and order. Partly it is because of their past links and habits and partly it is because they have politicized and ruined the efficiency of the police and perhaps partly because of the utter incompetence of the junta.

There have been a number of interceptions of smuggled arms such as at Kahalu in Bogra, at Uttara and Kuril in the outskirts of Dhaka and at CUFL jetty in Chittagong. In each case the investigation has been directed against AL workers or innocent low level labourers although BNP-Jamat activists are clearly involved. The moment an investigation points at ruling junta goons or leaders it comes to a grinding halt. In the Chittagong case the trial court has been asking searching questions about investiga¬tion details, preservation of evidence and charging the real culprits. Reportedly SQ Chowdhury MP’s vessels were carrying the explosives and they were being unloaded at a jetty under the control of the Jamat Minister Nizami. Incidentally SQ Chowdhury only a few days back threatened to take on Sheikh Hasina as he accused her of preventing his election as Secretary General of OIC.

There is no progress similarly in any investigation or any information on what is happening. They further allege that the ruling junta and terrorist groups under its patronage perpetrate all these acts. Terrorism comes naturally to BNP; its founder engaged the DGFI and NSI (units of law enforcing agencies) to organize terrorists among students and youth and this process was strengthened under Khaleda Zia’s earlier term as the Prime Minister. Jamat maintains arms cadre because their objective is assumption of state power by hook or by crook and they stand committed to jehad or religious war.

Government Performance after the Attack

Now let us direct our attention specifically to the grenade attack on Sheikh Hasina on 21 August at Bangabandhu Avenue. What is the perception of the government about this national tragedy? How have they reacted to it? What steps have the government taken since then? Have they been sincere in dealing with a national tragedy? Does their attitude or action inspire any trust and confidence in their ability to cope with the crisis?

·         Far from experiencing shock and grief on this tragic and somber occasion the government tried to throttle natural expression of condolence and grief. They beat up condolence processions and meetings all over the country. They even disgraced the last religious rites (i.e. JANAZA) of the dead people by deliberately delaying the delivery of dead bodies and possibly secreted some dead bodies as well. Janaza of respected national leader Ivy Rahman could not be held at her hometown because of violent resistance by BNP goons backed up by the police.

·         Khaleda Zia and others of the government issued statements condoling the death of the victims of the attack and sympathizing with their relations, friends and colleagues. But strangely although the entire nation thought so the ruling junta never acknowledged that it was an attempt on Sheikh Hasina’s life. They emphasized only the destabilizing impact of the attack. Khaleda Zia as per news reports even chided her coalition partners for condemning the attack on Sheikh Hasina. Then Khaleda Zia, apparently on second thought, staged a public relations gimmick of calling on Sheikh Hasina. The wish was expressed with great fanfare to the press before it was made to the victim. Is not it a little weird that the statement on the so-called desire for a meeting should be so drafted as to annoy Sheikh Hasina and then the fiasco about visiting her should be carefully orchestrated? Interestingly the press was given the statement well before it was faxed to Sheikh Hasina. Could not one surmise under the circumstances that the government thinks that if Hitler, Mussolini or Salazar could achieve so much without the existence of so powerful media and so destructive weapons of suppression, for them equipped with modern tools the sky is the limit for goebelian lies and high handed operations?

·         The government has taken some steps against petty employees for dereliction of duty in connection with the grenade attack. But just look at the people against whom action has been taken. 10 prison guards have been suspended because they could not explain how a grenade was found within the walled jail compound. For failure to give due importance to the news the Director General of BTV has been made an OSD and the Producer has been suspended. An intelligence failure of such magnitude and a security mess in the presence of hundreds of policemen on duty do not seem to have registered with the government. No action has been taken against the State Minister for Home, the Home Secretary, the Inspector General of Police, the Dhaka Police Commissioner or the Heads of Intelligence Agencies or Police Officers in charge of the event. Nor has anyone of them offered to resign. Not even anyone in charge of various services at the place of occurrence has been closed or transferred to facilitate unbiased investigation.

·         Then to hoodwink the people they set up a commission of enquiry with one Judge of questionable neutrality, who was even rejected by the Supreme Court lawyers association. Rejected by the political opposition and by the lawyers of the Supreme Court this Judge without any sense of honour went ahead with his enquiry. His publicity campaign before and after submitting his report only confirms his partisan nature and his habit of making unsubstantiated political statement. On the other hand the Supreme Court Bar association set up a commission of its own but the government is not giving them any quarters yet.

·         In order to further deceive the people they sought assistance from Interpol. Interpol is a federation of all police forces of the world and they can provide technical assistance to any member country by drawing on the pooled resources of the world. But they work as directed and supervised by the host government. Surely they make their own judgment but it is obviously based on what they get to know from their hosts. They also report to their hosts. This could be a good investigation but since the government draws the terms of reference, the government provides the facts and information and the government decides what to do with their views and reports this cannot by any stretch of imagination be a neutral investigation.

·         If a proper and neutral enquiry was really wanted or if a competent investigation was really desired there were ways to do it. In the first instance in this climate of mistrust and questionable credentials of the government the enquiry should have been finalized in consultation with the Opposition. The investigation should have been started forthwith with superintendence vested in some bipartisan authority. Many other ways could be thought of to give due importance to the catastrophe and ensure a national response.

·         Instead a normal investigation was launched and it could not be more incompetent or more inefficient. As per newspaper reports for five days the investigating team did not visit the place of occurrence nor did they inspect the bullet struck vehicle till much later. Then they collected exhibits from the place of occurrence from AL workers and volunteers who preserved them and it is now well known that they have not only contaminated them but also destroyed some of them. They removed the truck that was converted into the podium and handed it back to the owner, possibly to wipe off all useful evidence. They seized all videotapes on the incident and what is the guarantee that they have not doctored them? It is not known if they instantaneously interrogated any eye-witnesses or suspects except one of their own who was on security duty with Sheikh Hasina. It is reported that the Interpol teams were shocked by the appalling incompetence of the investigation.

A Proper and Neutral Enquiry & Investigation

Awami League from the very beginning has been asking for a thorough enquiry and unbiased and competent investigation. As stated above they have no trust in the government – neither on its capacity nor on its willingness. They believe that the government is a party to the conspiracy that was bold enough to stage the attack and vanish into thin air after making the partially failed attempt. They suggested that either the Commonwealth secretariat could handle the job or the UN could be invited to do it.

The Commonwealth secretariat does not have a police force or investigative arm at all. But it has the capacity to mount any operation when requested by a member country. They could get police forces of many members to form a team to undertake the assignment. In this case the investigation team would report to the C’wealth secretariat. They would define the terms of reference certainly in consultation with the parties in Bangladesh. They would ask for making available all information to the investigation team. The team would be responsible to them. It would not involve any surrender of sovereignty to a foreign country.

The other alternative is the United Nations. Interpol already has an agreement with the UN to assist the Office of Internal Oversight, which is its audit office. So there is the possibility of UN using the services of Interpol. But more germane than this is the mechanism set up on 28 September 2001 by resolution 1373 to deal with international terrorism. It has set up a Counter-Terrorism Committee of the Security Council to implement the resolution. The Secretary General in his turn under the direction of the Committee has set up an Executive Directorate for the Counter-Terrorism Committee. This Directorate has a staff at its disposal mainly to collect information on efforts of member states to counter terrorism, to provide technical assistance to them to enhance their capacities and to ensure follow-up of the Committee’s decisions. This has in-house capacity and it can call on Interpol or national police agencies for support.

All governments are required to report on the counter terrorism measures and activities in their countries. In such reports legislation on counter-terrorism, machinery for executing the laws, and the actual actions and omissions are covered. In fact, a report on the state of counter-terrorism is provided. Bangladesh submitted its report for 2002 and the report for 2003 is due. The incident of 21 August is serious enough for the Counter-Terrorism Committee to get involved in its reporting and assessment. Bangladesh government should ask UN Counter-Terrorism Committee to undertake this investigation. This is the only way to avoid interventions by individual countries willing to help and seek multilateral intervention. No investigation of which the tainted government of Khaleda Zia is in charge has any credibility or acceptance.

Newsletter। Vol. 3, No. 17, October07, 2004

Bangladesh Awami League Publication

http://misrulesofbnpjamat.webnode.com/